মোঃতারিকুল ইসলাম
মুন্সীগঞ্জ শ্রীনগর উপজেলার হাটবাজারে লাগামহীন দাম বাড়ায় মৌসুমী ফল তরমুজ এখন যেন বিলাসী খাদ্যদ্রব্য। রমজানে পুষ্টিবিদরা ইফতারে যতই ফল খাওয়ার পরামর্শ দিক না কেন, দামের কারণে তা খাওয়ার উপায় নেই সাধারণ মানুষের। মুন্সীগঞ্জ শ্রীনগর এই ফল এখন পিস প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৩’শ থেকে ৫’শ টাকা দরে। আর আম,কাঁঠাল, লিচুসহ এখনো অন্যান্য দেশী ফলের মৌসুম না আসায়, এই সুযোগে তরমুজের দাম দ্বিগুন-তিনগুণ নয় পাঁচ-দশগুণ বাড়িয়েও বিক্রি করা হচ্ছে। এসবের ভিডিও- ছবি তুলতে গেলে সাংবাদিকদের সাথে অসাদাচারণ করেন সিন্ডিকেট ও অতিলোভী ব্যবসায়ীরা। শ্রীনগরে হাট-বাজারে উঠেছে মৌসুমী ফল তরমুজ তবে তার দাম যেন আকাশছোঁয়া। একদিকে বৈশাখের রুদ্র রূপ, অন্যদিকে শুরু হয়েছে রোজা। এই তপ্ত আবহাওয়ায় একটু স্বস্তির জন্য মানুষ স্বাভাবিকভাবেই তরমুজের খোঁজ করছেন। ফলে বেড়েছে তরমুজের চাহিদা। কিন্তু এই স্বস্তি খুঁজতে চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে ক্রেতাদের। উপজেলার সিংপাড়া, বীরতারা, হাঁসাড়া,ভাগ্যকুল বাজার, আল-আমিন বাজার, বালাশুর সহ শ্রীনগর বাজারে প্রকারভেদে মাঝারি ও বড় সাইজে। রোজা শুরু হওয়ার পর ছোট সাইজের একটি তরমুজও বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা দরে।
পাইকারি মোকাম থেকে আরেক ধাপ লাভে ‘শ মূলে’ খুচরা ব্যবসায়ীরা কেনেন। এরপর খুচরা ব্যবসায়ীরা আবার ভোক্তা পর্যায়ে তা কেজি বা পিস আকারে আরেক দফা লাভে বিক্রি করেন। ফলে তিন হাত ঘুরে এই তরমুজের দাম এলাকাভেদে ১০ গুণও বেড়ে যায়। তবে মৌসুমের শুরু, অন্যান্য ফল না থাকা,পরিবহন খরচ,পথে পথে চাঁদা দেয়া সহ চাহিদা মতো তরমুজ না পাওয়ায় দাম বাড়ছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। হাঁসাড়া পাইকার তরমুজ ব্যবসায়ী জানান, কাঁচামাল হওয়ায় ট্রাকে ট্রাকে ঝামেলা করে পুলিশ, অনেক স্থানে চাঁদা দেয়া
মঙ্গলবার, ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -|- ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ-শীতকাল -|- ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি