“দধীচি মুনি” বলেছেন, “যখন সত্যের সাথে অসত্যের লড়াই হয় তখন ‘সত্য’ বড় একা হয়ে যায়! অসত্যের বাহীনী হয় বিশাল! অসত্যের পিছনে মুর্খ, লোভী, স্বার্থান্বেষী ও বিশ্বাস ঘাতকরা এসে দাড়ায়!”
প্রিয় পাঠক, ‘দধীচি মুনীর’ উপরে কথা বলা ধৃষ্টতা, মাথা কাটা যেতে পারে, তবুও বলবো সন্মানিত শ্রদ্ধেয় “মুনিবর” বোধহয় এ-যুগের কিছু আলামত ভেবে দেখন নাই! এখন অসত্যে বহর এতই ভারিক্কি হয় সাথে জোটে সো কল্ড ধর্মের ধ্বজাধারী, সুদখোর ঘুসখোর, ওয়াদা ভঙ্গকারী, মিথ্যাবাদী, ভূমিদস্যু, দলীয় আনুকূল্য পাওয়া
ক্ষমতাধর, সন্ত্রাসী, ধর্ষক, দীনের ইসলাম প্রচারের নামে ভন্ড, মসজিদ মন্দিরের ক্যাশ চুরি করা সো কল্ড ধার্মিক, ধর্ম ব্যবসায়ী, ধর্মকে রাজনীতির সিড়ি করা পাপীরা ——
এসব লোক অসত্যের পিছে যোগ দেয়ায় ৪ র্থ শ্রেনীর ছাত্রী কে ধর্ষিত হতে হয় এবং ভিকটিম হয়ে ও পালিয়ে জীবন বাঁচাতে হয়! সাহস বেড়ে যায় অপরাধীর কারন ক্ষমতা ধর রা তাকে বাঁচাতে সালিশি বসায় এবং সালিশ
বানিজ্যে রাতেই বিচারের রায় নির্ধারিত হয়ে যায়!
সাহস পায় একজন মিথ্যে মিথ্যি মালিক সেজে যায় অন্যের জমির, নিজ নামে রেকর্ড করে নেয়। ধারা উপধারা করে কিন্তু নোটীশ আসল জমি ওয়াল পর্যন্ত পৌঁছে না, নোটীশ গায়েব, জমির মালিক জানলো না জমি চলে গেলো বাটপারের নামে! উৎখাত হলো নিরীহ লোকটা বা বিধবা মহিলা! লোকাল যার কাছে অভিযোগ করবে সে ম্যানেজড প্রভাবশালীর হাতে!
ভালো থাকেন সুস্থ থাকেন নিজ দেশকে ভালবাসেন।
তাকওয়া পূর্ণ জীবন গড়েন তারপর মন্দির মসজিদে যান! আল্লাহ ভগবানের কাছে দাড়াবার আগে নিজের বিবেকের কাছে দাড়ান,”জিজ্ঞেস করেন বিবেক নামক আদালত কে,”হে বিবেক আমি কি পাপ মুক্ত, মিথ্যা মুক্ত, অসৎ পথের আয় মুক্ত, আমার শরীরের মাংস কি মানুষের না হারম আয়ের খাবার খেয়ে ‘শূকরের” !
ক্ষমা করবেন সবাই!