সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি,
আপনাদের সামর্থ্য অনুযায়ী আর্থিক সহযোগীতায় বাঁচতে পারে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার ঢেমশা ইউনিয়নের দঃ ঢেমশার ধাইমারখীল এলাকার বাদশা মিয়া ও রশিদা বেগমের ছেল কিডনি নষ্ট হওয়া জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কোন রকম বেঁচে থাকা মোঃরশেদ। তার ২টি কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে।
মোহাম্মদ রাশেদ বাঁদশা মিয়া ও রশিদা বেগমের একমাত্র ছেলে।রাশেদরা ৫ভাই বোন। রাশেদের ২বোনের বিবাহ হয়েছে এবং আর ২বোন এখনো লেখাপড়া করে। রাশেদই একমাত্র বাদশা মিয়া ও রশিদা বেগমের সম্বল। রাশেদের পিতা বাদশা মিয়া একজন দিনমজুর ও মা রশিদা বেগম ১জন গৃহিণী। রাশেদের পিতা বাদশা মিয়া ও মাতা রশিদা বেগমের সহায় সম্বল যাহা ছিল সব বিক্রি করে ছেলের চিকিৎসার জন্য বহন করতে গিয়ে তারা নিঃস্ব হয়ে গেছে।এখন রাশেদকে চিকিৎসা করানো তাদের পক্ষে আর সম্বভ হচ্ছেনা। রাশেদের মা রশিদা বেগম নিজের ছেলে রাশেদকে বাঁচানোর জন্য নিজের কিডনি দিতে চাচ্ছে। কিন্তু অর্থের অভাবে কিডনি প্রতি স্থাপন করতে পারছেনা।এমনকি রাশেদের মা বাবার থাকার জায়গাটাও নেই বললে চলে।তাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় এই অবস্থা।তাই মানবিককভাবে আর্থিক সহায়তার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও দেশবাসীসহ সবার কাছে আর্থিক সহযোগিতা ও প্রাণ ভিক্ষা চাচ্ছে রাশেদের পরিবার।
পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, রাশেদ দীর্ঘদিন যাবৎ কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলো। মোটামুটি এতদিন তার পরিবার চিকিৎসার খরচ বহন করেছে।কিন্তু তার ২টি কিডনি নষ্ট হওয়ায় রাশেদের মা রশিদা বেগম ছেলেকে বাঁচানোর জন্য রাশেদকে কিডনি দিতে চাচ্ছে।কিডনি প্রতিস্থাপন করতে প্রায় ১৩/১৪ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। আর রাশেদদের থাকার জায়গাটাও নেই বললে চলে। নুন আনতে পান্তা ফুরায় এই অবস্থা। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও দেশবাসীসহ সবার কাছে আর্থিক সহযোগিতা ও প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছেন রাশেদের পরিবার।
যারা সহযোগিতা করতে চান
বিকাশঃ 01818-131350 (পার্সোনাল)
রুগী বা তার মা-বাবার সাথে কথা বলার জন্যঃ 01864-583120