আজ ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নিজস্ব প্রতিবেদক:- নিরেন দাস
জাতীয় সংসদের হুইপ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেছেন, তরুণদের ভাবনা গুলোকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চায় সরকার।
তরুণদের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, দেশ ও সমাজ নিয়ে তাদের ভাবনা ও স্বপ্নগুলো নিয়ে শনিবার(০৪ ফেব্রুয়ারি) আয়োজিত ‘তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হুইপ স্বপন এসব কথা বলেন।
জয়পুরহাট স্টেডিয়ামে আয়োজিত দিনব্যাপী তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে জয়পুরিয়ান ট্রাস্ট।
সার্বিক ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ডিস্ট্রিক্ট স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (জেডিসাব)।অনুষ্ঠান আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জয়পুরহাট জেলা শাখা।
প্রধান অতিথি আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। এর সুফল মানুষ এখন ভোগ করছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছে সরকার। আর স্মার্ট বাংলাদেশের সুফলভোগী হবে এ দেশের বর্তমান তরুণ সমাজ। স্মার্ট বাংলাদেশ মানে শিক্ষিত ও দক্ষতা সম্পন্ন জাতি। সে কারণে তরুণদের ভাবনাগুলোকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চায় বর্তমান সরকার।
তরুণদের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, দেশ ও সমাজকে তাদের ভাবনাসহ স্মার্ট বালাদেশের স্বপ্নগুলো তুলে ধরতেই আয়োজন করা হয়েছে তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠানের।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন,পাঁচবিবি পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান হাবিব। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং বেলুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন হুইপ স্বপন।
সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম সোলায়মান আলী, জয়পুরহাট পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান, পাঁচবিবি উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল শহিদ মুন্না, কালাই উপজেলা চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেনসহ জেলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিরাও এতে অংশগ্রহণ করেন, তরুণদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। জেলার তরুণ সমাজ বিশেষ করে স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থী ঐ অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।